বাংলাদেশের যেকোন বড় শহরের রাস্তা দিয়ে যদি কেউ হাটে তবে প্রায় প্রত্যেকটি ফ্ল্যাট বাড়ির সামনে অতিথির গাড়ি বাহিরে রাখুন এরকম নোটিশ দেখতে পাবে। দৃষ্টিনন্দন এইসব ফ্ল্যাট বাড়ির সবচেয়ে দৃষ্টিকটু বিষয় হল বাড়ির সামনে গেটে ঝুলানো ‘অতিথির গাড়ি বাহিরে রাখুন’ রাখুন শীর্ষক নোটিশ বোর্ডগুলি। বাঙ্গালি সারা বিশ্বে অতিথিপরায়ণ জাতি হিসেবে পরিচিত, এই সব নোটিশ বোর্ডগুলি আমাদের চিরায়ত অতিথিপরায়ণতার সাথে যায় না।এই সব নোটিশ বোর্ড লাগানো হয়, কারণ অধিকাংশ ফ্ল্যাট বাড়ি তৈরি করার সময় অতিথিদের গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা রাখা হয় নাই। এই জন্য যারা গাড়ি নিয়ে আত্মীয়, বন্ধু, পরিচিতদের ফ্ল্যাটে বেড়াতে যায় তাদেরকে বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি পার্কিং করতে হয়, এটা বেশিরভাগ মেট্রোপলিটন শহরে যানযটের অন্যতম কারণ। এছাড়া যারা নিজের গাড়ি নিজেরা ড্রাইভ করে তাদের গাড়ি রাস্তায় পার্কিং করার জন্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে থাকে।
হলি টাইমস রিপোর্ট:
অনেকেই চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার খেতে ভালোবাসেন। তবে বিশেষজ্ঞরা বলেন অতিরিক্ত চিনি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। চিনি পুষ্টিহীন ক্যালোরি। খেলে ওজন বাড়ে। বেড়ে যায় ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও। এ ছাড়াও অতিরিক্ত চিনি খেলে হার্ট ও লিভার ক্ষতিগ্রস্থ হয়। হরমোনের মাত্রা ওঠা–নামা করে, কোলেস্টেরল–ট্রাইগ্লিসারাইড বাড়ে, বাড়ে কিছু ক্যানসারের আশঙ্কাও।
নেচার পত্রিকায় প্রকাশিত একটি রিপোর্টে বলা হয়েছে অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার ফলে নানা রোগে প্রতি বছর প্রায় সাড়ে তিন কোটি মানুষ মারা যান। সংক্রামক রোগে যত মানুষ আক্রান্ত হন, তার চেয়ে বেশি মানুষ অসুস্থ হন চিনির বিষক্রিয়ায়।
হলি টাইমস রিপোর্ট:
বর্তমান সময়ে অনলাইনে নিত্য প্রযোজনীয় অনেক কিছুই করা যায়। ঘরের বাজার থেকে শুরু করে কাজের বুয়া পর্যন্ত পাওয়া যায় অনলাইনে। করোনার এই সময়ে যা বেশ উপকারেই এসেছে মানুষের। অথচ প্রযুক্তির এই উৎকর্ষতার সময়েও সেলুন সার্ভিস নিতে আমাদের এখনো দৌড়াতে হয় সেলুনে। কেমন হয় ঘরে অনলাইনে অর্ডার দিয়ে বাসায় বসেই যদি পাওয়া যায় সেলুন সার্ভিস?
তেমন সুযোগই নিয়ে এসেছে ‘ছাঁটাই’। হচ্ছে দেশের প্রথম ডেডিকেটেড মেনস হোম সেলুন এটি। তাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজে ইনবক্স করলেই গ্রাহক তার নির্ধারিত সময় ও প্রয়োজন মতো পেয়ে যাবেন ডেডিকেটেড এই হোম সেলুন সার্ভিস।
হলি টাইমস রিপোর্ট:
স্থুলতা, ডায়াবেটিস, থাইরয়েড এসব সমস্যার সঙ্গে লড়ার জন্য কেবল শরীরচর্চাই যথেষ্ট নয়। সঠিক খাবার খাওয়া সবার আগে জরুরি। নিয়ম মেনে খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানলেও তা মেনে চলা হয় না অনেকেরই। তবে একটু সচেতন হলেই ওজন বৃদ্ধির জন্য দায়ী খাবারগুলো দূরে রাখা যায়। তার বদলে তালিকায় রাখতে পারেন স্বাস্থ্যকর সব খাবার। এক গবেষণায় দেখা গেছে, এক্ষেত্রে সকালের খাবার বেশি কার্যকরী। বিস্তারিত প্রকাশ করেছে ইন্ডিয়ান টাইমস-
বিএমসি-তে প্রকাশিত এক সমীক্ষায় প্রোটিনসমৃদ্ধ সকালের খাবারের গুরুত্বের কথা বলা হয়েছে। জানা গেছে, প্রোটিনে পূর্ণ সকালের খাবার কিশোর-কিশোরীদের অতিরিক্ত ক্ষুধা পাওয়ার প্রবণতাকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। যা তাদের ওজন বেড়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। এজাতীয় খাবার ব্রেন এবং কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রকে সুস্থ রাখে।
হলি টাইমস রিপোর্ট :
মানুষ নিজেরা নিজের ক্ষতি কেন করে, এই প্রশ্নের একক কোন উত্তর নেই। তবে কিছু অন্তর্নিহিত ব্যপার রয়েছে যা মানুষকে নিজের ক্ষতি করার দিকে ধাবিত করে।
যারা নিজের ক্ষতি করে, তাদের মধ্যে এমন কিছু মানুষ আছে যাদের হতাশা বা উদ্বেগের মতো মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা রয়েছে, তবে বেশিরভাগের কোন মানসিক সমস্যা নেই।
যেসব মানুষকে মানসিক ট্রমার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে তাদের সেলফ হার্মের আশঙ্কা বেশি থাকে।
বিশেষত যারা সমাজে বৈষম্যের শিকার হন যেমন সমকামী সম্প্রদায়ের মানুষ অথবা সামাজিকভাবে বিচ্ছিন্নতায় ভোগা মানুষেরা সেলফ হার্মের ঝুঁকিতে সবচেয়ে বেশি থাকে।
কিছু গবেষক মনে করেন যে বঞ্চনা, দারিদ্র্য এবং কঠোরতা মানুষের মধ্যে নিজের ক্ষতি করার আশঙ্কা তৈরি করে। সাম্প্রতিক বছরে অর্থনৈতিক মন্দা সেলফ হার্ম বাড়ার অন্যতম কারণ।
হলি টাইমস রিপোর্ট :
গত ৩০ সেপ্টেম্বর বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারে জাঁকজমক আয়োজনে মিস ওয়ার্ল্ড পাওয়া পিরোজপুরের মেয়ে ফেরদৌস ঐশি তবে আলোচনায় বিজয়ীর চেয়েও এগিয়ে দুজন। তারা হলেন লাবণী ও অনন্যা। এ আয়োজনে সেরা দশজনকে বিভিন্ন প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছিল বিচারকের। এর মধ্যে আফরিন সুলতানা লাবণীকে বিচারক সাদিয়া ইবনাজ ইমি প্রশ্ন করেছিলেন, ‘তাকে যদি তিনটি উইশ করতে বলা হয়, সে উইশগুলো কি হবে এবং কাকে উইশ করতে চান’? এমন প্রশ্নে লাবণী জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সি-বিচ কক্সবাজার, সুন্দরবন এবং পাহাড়-পর্বতকে তিনি উইশ করতে চান।
এমন উত্তরে বিচারকমণ্ডলী ও দর্শক মহলসহ সারাদেশের মানুষ এ বিষয়টিকে বেশ হাস্যকরভাবে নিয়েছে। বিষয়টি বর্তমানে সারাদেশে ভাইরাল হয়ে যায়। যে যার মতো করে ট্রল করছে, নানা কটূক্তি করছে।
এ বিষয়ে লাবণী মুখ খুলেছেন। তিনি বলেন, “আমাকে যখন বিচারক প্রশ্ন করলেন তখন আমি যে কি বলেছি তা আমি নিজেও জানি না। তখন আমি কেমন সিচুয়েশন পার করছিলাম সেটা শুধু আমি জানি। আমি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে হিসাববিজ্ঞান বিভাগে চতুর্থ বর্ষে পড়ছি।
একটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ‘উইশ’র মানে জানবে না এটাও সবার বিশ্বাস করতে হয়! উইশের মানে সবাই জানে, আমিও জানি। কিন্তু আমি বিচারকের প্রশ্নে তাদের মতো করে কিংবা দর্শকদের মতো করে উত্তরটা দিতে পারিনি। এজন্য আমি এখন সবার কাছে হাসির পাত্র হয়ে গেছি। যে যার মতো করে কথা বলছে, কমেন্ট করছে, ট্রল করছে। এতে আমার মানসিক অবস্থাটা কেমন হয় সেটা কেউ ভাবছে না।”
নাবিলা সেই সময় নিজের মানসিক অবস্থার কথা জানাতে গিয়ে বললেন এক করুণ গল্পের কথা। তিনি বলেন, ‘আমার পরিবারে আমার বাবা-মা আমি আর দুই বড় বোন। দুই বোনেরই বিয়ে হয়ে গেছে।